দু:খ কষ্ট সবারই আছে
একেক জনের কাছে ধরা দেয় তা একক ধাঁচে।
শত দু:খ থাকলেও ছেড়ে দিতে হবে কি ছতর
বিক্রি করতে হবে গতর?
সমাজের এই ক্ষত
বিজাতীয় সংস্কৃতি থেকে আগত ।
মুসলিম দেশ হিসাবে আমাদের আক্ষেপ
সরকারের এব্যাপারে নেই কেন ভ্রক্ষেপ।
সমাজে যেভাবে বৃদ্ধি পাচেছ ব্যভিচার
অচিরেই হারিয়ে যাবে আমাদের কৃষ্টিকালচার।
সমাজের হয়েছে এতই অধ:পতন
দেহ প্রসারিত করে নারী খুঁজছে রতন।
স্বাভাবিক জীবন দিয়ে বলি
বেচে নিচেছ অন্ধকার গলি।
যে গলির লাগালে ভিসা
হারিয়ে যায় স্বাভাবিক জীবনের দিশা।
যদিও জন্মায় না কেহ পতিতা হয়ে
মানুষরুপী নরপশুর হাতে ইজ্জত গেলে ক্ষয়ে
পারিবারিক মান সম্মানআর লজ্জার ভয়ে
অনেক সময় অসহায় - অবলা নারী যায় পতিতালয়ে।
তবু কাজের কি সমাজে এতই অভাব
অর্থের বিনিময়ে দেহকে বানাতে হবে কাবাব।
জীবিকা অর্জনের হাজারো পথ থাকতে খোলা
কেন এই ঘৃণ্য - অসম্মান জনক পথে চলা?
সচেতন মহলের যদি টনক নড়ে
পতিতারাও ফিরে আসতে পারে অন্ধকার জগৎ ছেড়ে।
ভাসমান ও স্থায়ী পতিতাদের দিয়ে কর্ম
সরকার পরাতে পারে তাদের স্বাভাবিক জীবনের বর্ম।
আমাদের মা,বোন ,মেয়ে আর জীবন সাথী
যেন আধাঁর ঘরের বাতি।
আলোর পরিবর্তে বাতি যদি ছড়ায় ধোঁয়া
আঁধারে জাতির মূল্যবান জিনিস যেতে পারে খোয়া।
বাতাস হয়ে দুষিত
সভ্যতা হয় কুলষিত।
গনহারে যারা করছে দেহ দান
হারাচ্ছে তারা দোজাহান।
রোজ কেয়ামতে জিজ্ঞাসিবেন মহান মাওলা
সকলের জন্য উন্মুক্ত কেন রেখেছ দেহের সীলগালা।
উত্তর কি দিব ভাই
সময থাকতে হিসাব কষা দরকার তাই