এই কেমন আজব ঢাকা
স্থবির থাকে গাড়ীর চাকা।
জ্যামে পড়লে গাড়ী
যথা সময়ে গন্তব্যে দেওয়া যায় না পাড়ি।
ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড়িয়ে থাকায় গাড়ী
বিলম্বে পেীঁছতে হয় গন্তব্যে বাসা-বাড়ী।
মানুষ পাচেছ কষ্ট
মূল্যবান সময় হচেছ নষ্ট
জন জীবন হয়ে উঠছে অতিষ্ঠ ।
অযথা কোটি কোটি টাকার তেল যাচেছ পুড়ে
অসস্তিকির পরিবেশ বিরাজ করছে নগরজুড়ে।
গাড়ীর মিছিল কভে হবে শেষ
মানুষ ফেলবে সস্তির নি:শ্বাস।
যানজটের দু:সহ কষ্টের ব্যথা
অনূভব হয় না থাকলে ক্ষমতা।
যে দিকে যায় ক্ষমতাবানদের গাড়ীর চাকা
নিমিষে- ই সেই দিক হয়ে যায় ফাঁকা।
মানুষ কে পিষ্ঠ করে যাঁতাকলে
আরাম আয়েশে তাঁরা যায় চলে ।
যাদের ভ্যাটের টাকায় কেনা ঐ গাড়ীর চাকা
যাতায়াত কালে তারা অসহায় ঐ মানুষ গুলোর দিকে নাহি তাকা।
রঙ্গীন চশমা পরে মুচকি মুচকি হাসে
একটু খানি দাঁড়ায় না যানজটে অতিষ্ঠ মানুষের পাশে।
আজকাল ব্যবসায়ীরা- ই রাজনীতিবিদ
সামাজিক সমস্যার ব্যাপারে নেই তাই তাগিদ।
জাতির জনগূরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব যাদের উপর ন্যস্ত
ব্যবসার লাভলোকসান নিয়ে তারা আজ ব্যস্ত।
যার কারণে নিতে পারে না  কার্যকর পদক্ষেপ
ইহা-ই র্দুভাগা জাতির আক্ষেপ।
ঢেঁকি স্বর্গে গেলেও ভাংগে ধান
ব্যবসায়ীরা যেথায় যায় সেথায় গায় ব্যবসার গান।
ব্যবসায়ীদের দিয়ে ভোট
পদে পদে জাতি খাচেছ হোঁচট।
তারা আন্তরিক হলে যানজট নিরসনের প্রতি
যানজটের কিছুটা হলেও হতো অগ্রগতি।
প্রণীত বিধানাবলী যানজট নিরসনকল্পে
পডে রয়েছে রচনা ,প্রবন্ধ,গল্পে।
না দেখা তা বাস্তবর মুখ
নগরবাসী পাচেছ না সাবলীলভাবে চলার সুখ।