শেষবার জলসায় মেতেছিলাম তোমার চোখের নেশায়
শরাব পান করিয়েছিলে নয়নে;
তোমার নিকলুষ প্রেমে আচ্ছন্ন মদমোয়াজেল!
তরুণ, কবে হেসেছিলে অষ্টাদশীর নূপুরে?
কতপ্রেম ফেলে এসে জলসাঘরে বিভোর
কিংকর্তব্যবিমুঢ় মাতাল; তোমাতে অমেঘ প্রেম!
এই পৌষের রাতেও গায়ে শাল না দিয়ে প্রেম জড়িয়ে
তরুণ চলেছিলো শরাবের পথ ধরে নক্ষত্রহীন শূণ্যে।
এই মন তৃষ্ণাদগ্ধ- অকুণ্ঠমনে স্ফুরণ চায় অকালের,
প্রেমের মৃত্যু কিংবা প্রেমিকের; মহাকালের জন্মলগ্নে
পৃথিবীর পৃষ্টে বসে আরশপাণে চেয়ে বলি,
স্রষ্টা তুমি মহাজ্ঞানী; মুক্তি দাও পাপের ঋণ থেকে।