হে হাজীর প্রাঙ্গন, তুমি জানো না
কত স্মতি আছে তোমাকে মুড়ে,
কত কথা, কত আনন্দ আছে
তোমার পুরোটা জায়গা জুড়ে।
কতবার ভাসছিলাম আমি
তোমার মৃদু মৃদু বাতাসে চরে
যেন মেনে নিয়েছিলাম তোমাকে
আমি আমার নিজের মত করে।
হে ইব্রাহীমের প্রাঙ্গন তুমি জানো না
তোমার এক একটা রুম ছিলো নিজ ঘড়ের মত,
কত দুষ্টমি করতাম আমরা
আমাদের মনে চাইতো যত,
কত স্বপ্ন বুনতাম তোমার ব্রাঞ্চে বসে
যা মনে ছিলো কত শত শত।
হে আলমচানের প্রাঙ্গন তুমি জানো না
কত দৌড়াদৌড়ি করতাম তোমার ঘাসে ভরা মাঠে
বন্ধুরা মিলে দিতাম আড্ডা বসে
কত শান্তিই না পেতাম তাতে,
মাঝে মাঝে শুয়েও থাকতাম সেখানে
পরম সুখ পেতাম আমরা যাতে।
এখন তো কত বছর হলো
সেখানে যাওয়া হয় না আর,
কত বছর ধরে আমি পাই না
বাতাসের ছোয়া তার।
আমি তো যেতে চাই সেখানে,
যেতে চাই সেখানে শুধু বারে বার,
দেখতে চাই ফিরে আমি পুনরায়
তার পরিচিত সেই মুখটা আবার।
দৌড়াতে চাই আবার তার ঘাসেভরা মাঠে,
কেউ কি বলতে পারবা আমায়
কিভাবে আবার হবে দেখা তার সাথে?