পুর্বে হবু-শশুড় পশ্চিমে হবু-শশুড়
আরে হবু-শশুড় তো আমার ভরা,
রাস্তায় রাস্তায় অদৃশ্য দেহ রক্ষী
তারা ঈগল-নজর রাখে খুব কড়া।
ওরে বাপ, আমাকে নিয়ে কি চিন্তা
চিন্তার ঠ্যালায় তাদের আসে না ঘুম,
তাদের অর্ঘুমা তো মুসিবত হয়ে গেলো
হয়ে পরলো আমার বিশেষ চিন্তার যম।
দেখাও দেয় না, কথাও কয় না তারা
শুধু করে নালিশ আর নালিশ আমার নামের,
আরে, এখন হবু-শশুড়েরা রোগ বনে গেলো
চুলকানি হয়ে গেলো আমার গায়ের চামের।
রাস্তা, ঘাটে, কলেজে, ব্যাচে
সব জায়গায় দেয়া লাগে তাদেরকে কর,
আমি আমার মত চলতে গেলেই নালিশে বলে
"চুপ জামাই,আমাদের মত তুই জীবন গড়"।
এখন তো আমি লিখতেও পারি না
আমার লিখার বিরুদ্ধেও নজর চলে,
জানি না এই নজর ভালোর জন্য নাকি?
নাকি আমার লিখায় হবু-শশুড়দের জ্বলে?
যদিও পোড়া গন্ধ পাই আশেপাশে আমি
ইয়াক! বিশ্রী গন্ধ ঠিক হবু-শশুড়দের মত,
চিন্তা করে দেখলাম, কি চানকপাইল্লা আমি
আমার পিছে এইসব বিশ্রী হবু-শশুড় যত।
গুড়া ক্রিমির প্রভাব যখন এতই তোমাদের
তো হবু-শশুড়েরা ডাক্তার দেখাও গিয়ে যাও,
তোমাদেরকে ভালো লগছে না আর
আমার চিন্তা ভাবনা নিয়ে শান্তিতে থাকতে দাও।