নিষিদ্ধতার রঙের আঁচড় লেগে,
হচ্ছে খালি বুকের ফ্ল্যাটবাড়ি।
পূর্ণিমা বোঝে রাতের গভীর আঘাত;
হাওয়ার ক্ষত, সত্যি কি দরকারি?
উড়ছে হাওয়ায় লবণ রঙের আতর।
বিষের বৃষ্টি, চিঠিদের স্নানাগার।
বাষ্পীভূত শব্দেরও স্বেদ জানে;
হালকা হওয়াই, সূত্র তোমায় পাওয়ার।
সুতোর বুননে সূত্র লেখার ছলে,
রুমাল নামক ওজরে সূত্রপাত।
আজকে তাদের সিক্ত তন্তু জানে,
কী করে বেঁধেছি নোনতা জলপ্রপাত।
খরস্রোতা দুঃখ প্রবাহমান।
দুঃখে ভরাই শীতল কাচের গ্লাস।
আলতা দুচোখ হাতড়ে কামড়ে খোঁজে,
আত্মঘাতী কাব্যের অনুপ্রাস।
কাব্য ভরা শ্রাব্য কথার ভিড়ে,
খইয়ের মতো ফুটতে চাইছে ঠোঁট।
পূর্ণিমা কাঁদে রাতের মৃত্যুশোকে;
হাওয়ার বুকে তখনও গভীর চোট।