কথাটুকু নয় কথার ভাঁজেই থাক,
কবিতারা নাকি নিয়মের দলছুট!
পাঠাগার বুকে, ভারে ঝুলে পড়া তাক;
অবসর নিতে উৎসাহে প্রস্তুত।
কী হবে বলো ‘কাব্য-টাব্য’ লিখে?
পরিণাম সব ভালই রয়েছে জানা।
ফোকাসে থাকুক, ‘চাকরি-বাকরি’, বিয়ে।
আর শ্বশুরের, মোটা মাটির আস্তানা।
অবসর পরে বছর ষাটেক পর,
ফিরবে না কেউ ধানসিঁড়িটির তীরে।
বাড়বে সেদিনও প্রথাগত এই জ্বর,
হাঁটবে না তবু কলম শব্দভিড়ে।
আবার কে জানে নিযুত চক্র শেষে,
মুঠোফোন যদি শিশুর মুষ্টি হারায়।
শব্দেরা ফের হেঁটে যাবে অক্লেশে,
কিশোর প্রেমীর পদ্য বা কবিতায়।
কলমের ঘুম হয়তো ভাঙবে সেদিন,
কোনো তরুণ কবির জিয়ন কাঠির ছোঁয়ায়।