দৃষ্টিতে চূড়ান্ত স্পর্শ মনের পেয়ারা ফুলের ঘ্রাণ
অনুভব ট্রান্সপারেন্ট শশুর বাড়ির আঙিনা-
আলতো ঝুঁকে -
গেঁথে গেল ম্যাজেন্টা রঙের দীর্ঘশ্বাস
উন্মুক্ত গোধূলি মুঠো হাওয়া
পাঁয়তারা করে বুকের ভেতর
-ঋতুর আমন্ত্রণ পেয়ে
আঁকাবাঁকা শান্তজল চুম্বন শহরে অর্ধমৃত
যুগলপাখি উড়ে-
নিদ্রাহীন পরমাণু শতাব্দী অঙ্গণে - অম্লগন্ধী নৃত্যভূমি
ভনভন করে ছুটে চলে আহ্লাদ বিভাজিত বেগানা শৈশব
স্মৃতি বিশ্বাসে-
ঘুম জড়িয়ে ফ্যাকাসে প্রবাহরেখা খুঁজে ফিরে ঘননীল
নৈঃশব্দ্য প্রতিমায়- ধস্তাধস্তির অবকাঠামো ঋদ্ধবোঁটায়
আউশ ধানের কচিফুল ভেসে বেড়ায় -
স্পর্ধাঅস্থি অভূতপূর্ব জীবন তৃণে ফুটে আছে
আরাম বিকেলের অপার আওয়াজ আসে
-বউয়ের কণ্ঠদেশ থেকে
তৎক্ষণাৎ জটলা চুল ঠোঁট বুলিয়ে আচমকা বৃষ্টি নামায়-
ছেঁড়া মৃদুল প্রণয়- কিবোর্ডে
মুখোমুখি স্বপ্নমূর্ছনা আনুভূমিক প্রেমে পড়া-
চিকচিক প্রগল্ভ কথিত স্বেচ্ছায় কাছে আসে অধিরধ্যানে
কামমন্দির ডাকে বারে - বারে
সম্ভাবনাময় বড়শির ন্যায়- যখন রোদেরা হেসে - খেলে
-সন্ধ্যার আকাশে
আহা! মন্থননিঃসঙ্গ শয্যাশায়ী হয় প্রকোপ ঝড়ে
অভিনব উপায়ে-
অসময়ে হোঁচট খেয়ে পরে শ্বাস প্রশ্বাসের শব্দ বসন্তে
ধুলোমাখা ধ্রুপদী ভাবনার ক্যানভাসে- তারতম্য
আভা ছড়িয়ে আড় চোখে বলে তুমি ভালোবাসা- স্বামী।