অভিমানী তোমাকে দেখে বিশ্মিত হবার অনেক ইচ্ছে।
ইচ্ছে করে অভিমানের সহস্র ফুল গেঁথে দেই তোমার খোপায়।
ইচ্ছে করে অনুভূতির শ্রাবণ মাসে বন্দি করে রাখি তোমাকে।
ইচ্ছে করে গোলাপের পাপড়ি দিয়ে দীর্ঘ একটা নকশা আঁকি।
অভিমানী... তোমাকে কোন একদিন বিশ্মিত করবো হাসি মুখে।
অভিমানে রেগে নিঃশব্দ তুমি হয়তো সৌন্দর্যের একটা জগৎ।
ইচ্ছে করে তোমার চলার পথে দাঁড়িয়ে থাকি নিয়ম করে।
ইচ্ছে করে তোমার রাগের শেষ মাত্রা পর্যন্ত নিয়ে যেতে।
ইচ্ছে করে সমস্ত ব্যবধান শূন্যে উড়িয়ে তোমাকে গোলাপের বাগান উপহার দিতে।
অভিমানী...ইচ্ছে করে আমার পুরো আকাশটা তোমার নামে লিখে দিতে।
যদি এমন হতো তোমার হৃদয়ের প্রত্যেকটা অঞ্চল আমার পরিচিত!
যদি এমন হতো তোমার প্রত্যেকটা নিঃশ্বাসের অর্থ আমি বুঝি!
যদি এমন হতো তোমার মনের অনুভূতিগুলো আমি অনুভব করি!
যদি এমন হতো এই কবিতা থেকে প্রত্যেকটি কবিতার শব্দে, বাক্যে কেবল তুমিই!
অভিমানী....যদি এমন হতো তোমার শাষণে কেটে যাবে পুরোটা জীবন!
অভিমানী তোমার মন খারাপ হলে আমার পুরো হৃদয়ে যেন কালো চাদরে ঢেকে যায়।
তোমাকে হাসতে দেখলেই হৃদয়ে যেন হিমশীতল পানির ঝাপটা লাগে ।
মায়াবতী....অভিমানী... তোমাকে আমি অনাকাঙ্ক্ষিত ভাবে ভালবাসি!