দ্রব্যের বাজারে লাগিয়ে আগুন!
কর্ণধার লুকিয়ে হাসে।
মরছে মরুক সাধারণ মানুষ-
কার কিবা যায় আসে।
রান্না ঘরে্র গ্যাসেও আগুন-
পুড়ে সব হচ্ছে ঝাঁওয়া।
বুকের ভেতরের চাপা কাঁদন!
বৃথায় বাঁচতে চাওয়া।
বস্ত্রদ্রব্য, চিকিৎসা সহ সবেতে,
ছড়ানো হচ্ছে বোম।
এই মত ধাঁধাঁয় পড়েই মানুষ,
অকালে ছাড়ছে দম।
দেখছে না কেউ এই অবস্থার,
কোনো উন্নয়নের দিকে।
আজ অশ্রুসজল সমাজটা তাই,
রঙ হারিয়েই ফিকে।
আসল বদন কারো তো নাই,
বদন মুখোশে ঢাকা।
ভাষার মুখটিও অতিব মধুর,
অন্তরাল গরলে মাখা।
কোথাও গিয়েও পার পাবেনা,
টিকবেনা কোন বড়াই।
গায়ে ও মুখের বলটা যাদের,
থাকবে তারাই ধরায়।
সন্তানের পড়াশোনা বন্ধ করো,
হোক তারা চামচিক্কা।
জ্ঞানের এখন কাজ নাই কোন,
বৃথায় শিক্ষা দীক্ষা।
আজ বাঁচতে হবে এমন ভাবেই,
নয়তো হস্তে অস্ত্র ধরো,
ভুতপ্রেতের বাস ঠেকাতে ধরায়,
সমুখ সমরে লড়ো।