কবি,সাহিত্যিক বৈষম্যহীন সমাজের মানুষ
এটা ইতিহাস কিনা জানিনা তবে জেনেছি -
জ্ঞানী মানুষের জ্ঞান নাকি অর্থের চেয়েও অনেক মূল্যবান, কিন্তু দিন যতই যাচ্ছে ততই যেন ঘোলাটে হচ্ছে পানি।
যুগের পর যুগ মানুষের মধ্যে অর্থের লোলুপ্ত বাসনা ছিল অন্তরালে,
লেখক,কবি,সাহিত্যিক-সমাজের কথা,মানুষের কথা বলে
তাদের মধ্যেও বৈষম্য বিরাজ করে অর্থের মানদন্ডে।
অর্থ আছে যার -পূর্বে, বর্তমানে একই চিত্র দেখি -
যারা নাকি কবি, সাহিত্যিক, জ্ঞানের চর্চা করে তাদের মধ্যে- যাদের অর্থ আছে তাদের মূল্যায়ন হয় একইভাবে।
যাদের অর্থ নেই, তা সে যত জ্ঞানের কথাই বলুক না কেন!
অসহায় দৃষ্টিতে জ্ঞান দিতে থাকে, আশেপাশের মানুষেরা।
বলে এসব বকবক করে বৈষম্যহীন সমাজ ব্যবস্থা কি অর্থ দেবে-
এই সমাজ ব্যবস্থা কে তৈরি করছে ,এসবের কারিগরই বা কে?
তারা কি একটু নিজেকে প্রশ্ন করেছে- অর্থ আর জ্ঞান পরস্পর বিরোধী,
প্রতিনিয়তই চলছে অর্থের বাহাদুরি, এটা নিজের সঙ্গে এক ধরনের প্রতারণা।
২৩/০৯/২০২৪
নন্দিনী লুইজা