তুমি কেমন আছো প্রিয় সৃতির প্রতারণা? আজকাল কতটা নিয়ন্ত্রণে রাখো তোমার ইলম, হ্রদয়-সংসার এবং মখমলি পা!
একজোড়া অসাম্প্রদায়িক ঠোঁটের অভাবে এখন বুঝি আর নূপুর পরো না! ঠিক কতদিন হলো তোমার পায়ে কেউ চুমু খায় না! —খায়?
আশ্চর্য আজকাল ওসব হিসেব থাকে না, থাকে একটি তন্দ্রাচ্ছন্ন মৃত্যু —-অন্ধকার।
তুমি তখন মিশরিয় কায়দায় মেগাবাইট পুড়িয়ে উজ্জল হতে থাকো। গোলাপের অপরাধ কাটিয়ে তোমার নাভি হয়ে উঠে আটলান্টাস। মাংসের রাজনীতি।
কাকে কাকে দিলে সেই সমস্ত আদিম কলা-কৌশল এবং ব্লাকম্যাজিক, যা তোমাকে ভিসুভিয়াস বানাতো। যা শিখিয়ে ছিলাম আমি, —মানে মহাকালের চরম উপহাস।
উপহাসে এখনো রক্ত জবার মতো হাসো?
ইদানীং তুমি বিলীন হচ্ছো, সংসারী সংসারহীন হচ্ছো —তোমার সু-পুরুষ ও নাকি কা-পুরুষ হচ্ছে!
তুমি কার হচ্ছো? সেও কি তোমার হচ্ছে! —গিনিপিগ।
যেমন আমি ছিলাম— সোডিয়াম সন্ধ্যায় নেশাতুর ফিলিস্তিনি প্রেমিক। যে ঈমান এনেছিলো তোমার ঊরুর ফাঁকে,অন্ধকারে।
তুমি জানালে,কোন কৌশলে আবাবিলের ডানায় হতে পারতো ফুল। চুমুতে ক্যান্সারের নিরাময়। নাভির নীচের গোপন নদী —-সর্গিও শরাব। এবং জানিয়েছিলে ফ্রান্সের সেই সমস্ত অর্গান যাদের “না” বলে তুমি এসেছ আমার কাছে। বললে, “তোমার সাহস দেখাও নাভিক —সফেদ সুভাষ ছরাও।” তোমার শীৎকার আমার আয়ু।
আমি ঈমান এনেছিলাম তোমার সমস্তে। তারপর বনেধি কাফের,সময়ের ষড়যন্ত্রে।
এখন তোমাকে আর পাইনা— আমাকে পাইনা।
হ্যালুসিনেসন হয়না! স্বপ্ন অথবা স্বপ্নদোষও না।
হয় কেবল স্লিপিং অ্যাপেনিয়া—-
মৃত্যুর পাশ থেকে বলি, “তোমার যৌনিতে তলিয়ে যাওয়া আমার “নগর-সভ্যতা-ঈমান” ওরা কেমন আছে?”
অথবা তুমি কেমন আছো? পত্র দিও।