আমি যাকে নিয়ে লিখিনা,
সেই মেয়েটি বৃষ্টি এলেই পেজোতুলো হয়ে আমার হাঁতে জড়িয়ে থাকে।
আত্বহত্যা প্রবণ আমার পাশে বসে থাকে —চুপচাপ,শান্ত।
আমি তাকে শোনাই একটি মরা ঈগলের গল্প,
যে ঈগলের ডানায় ভর করে আমি পৌঁছে গিয়েছিলাম নরকে।
বোঝাতে থাকি ম্যাগমায় পা-পরলে কতটা ঝলসে যায় শরীর,
মেয়েটা আমার মধ্যবিত্ত হ্রদয়ে মাথা গুজে দে।
শুঁখতে থাকে আমার যাবতীয় দুঃখ।
আর লাল রঙা ঠোঁটে করে সে আমাকে শেখাতে থাকে
—মায়া সভ্যতা।
আমরা জেনে যাই যৌনি মূলত অধার্মিক
ঈশ্বর মূলত প্রেম,
এবং কাফেরের ও হয় অর্গাজম।
মেয়েটা হাসে,তার চোখ থেকে চুইয়ে পড়ে ,
আরোগ্য।
আমি আরোগ্য মাখতে থাকি আমার সমস্তে।
—মানুষ হয়ে উঠি।
আমার কালশিটে চোখে চোখ রেখে সে,
নিজেকে দাবি করে সিরিউস।
এবং আমি ডুবতে থাকি তার উজ্জলতায়।
আমরা হারিয়ে যাই ছায়াপথ ধরে—
আব্যালে,ফরনাক্সে অথবা ব্ল্যাকআইয়ে।
আমরা নিজেদের লুকিয়ে রাখি আদিম ভয়ে;
নেক্রোপলিসে,অবসেডিয়ান গুহায় অথবা বেডরকে,
—আরালে।
আমরা জানি, প্রেম মূলত ছলনা,
সে আমাকে প্রেম করে না।
আমরা কেউ কাউকে ভালোবাসি না।
আমরা পরিপূরক হয়ে উঠি—
মায়ায়,ভ্রমে-ভিভ্রমে,পাপে ও অনুতাপে,
আমরা
দুজন
মানুষ
হয়ে
উঠি
একজন।