এক আকাশ বিশালতায় পূণ্যভূমি,
তোমার!
মন আর মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা।
নক্ষত্রের মতো ঝরে পড়ে কিছুটা অস্রু!
তবু ও তুমি ধীরস্থির পায়ে এগিয়ে চলো।
চোখ ভর্তি জল নিয়ে কিছুটা হেসে উঠো,
লাল, নীল, গোলাপীর রুপকথায়!
তোমার দৃঢ়তায় মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে থাকি।
পৃথিবীর শতকুটি মানুষের ভিড়ে জ্বল জ্বল করে
তোমার মুখমন্ডল!
আসমান থেকে নেমে আসা নক্ষত্রের আলোয়
পৃথিবীটা আবছায়া হয়ে যায়।
আর আমি নক্ষত্রের কাছে মনখারাপের ডায়রি খুলে বসে বসে সুখ খুঁজি।
তুমি আমার এই পৃথিবীর নক্ষত্র!
যার পূর্ণতায় আমি আলোকিত।
জীবনানন্দের নক্ষত্র যরে যায়, না হয় মরে যায়!
আর আমার নক্ষত্র ফিরে আসে আসমান থেকে।
সমস্ত পূর্ণতা নিয়ে, জীবন্ত করে তুলে আমার বনলতায়।
উৎসর্গ: বহ্নিশা