স্বাধীনতা আমি বুঝিনি এতো ছোটো যে
বোঝার কথা না ভীষণ ছোটো।
কিন্তু শুনতে শুনতে মনে হয় সব জেনো
দেখছি।চোখে ভেসে উঠছে।
কেমন জেনো একটা অনুভূতি কাজ করে,
মনে হয় সব আমার চোখের উপর ভেসে উঠছে।
তবে আমি যে গল্পটা করবো তা
যুদ্ধের সময় আমার নানাবাড়ির।
একটু ব্যতিক্রমী।
যুদ্ধের সময়কার কথা, নানাবাড়িতেই রান্না হতো
মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য।
আর পাক সেনারা বন্দুক তাক করে বসে থাকতো নানাবাড়ির দিকে।
গুলির উপর গুলি চলতো,
শুধু ভেদ করতে পারতোনা।
বিশ ইঞ্চি দেওয়াল ভেদ করে গুলি প্রবেশ
করা চারটিখানি কথা না।
খাটে নাকি শোয়া হতোনা।
ফ্লোরে বিছানা করা হতো।
প্লেন থেকে যখন বোম ফেলার আতংক কাজ করতো তখন আমাকে কোলে নিয়ে আমার প্রিয় খুকু খালাম্মা দৌড়ে বাহিরে যেয়ে দেয়াল ঘেঁষে দাঁড়াতেন।