লাল ইটের পেড়ো বাড়ির দোতলায় সে বসে,উদাস দৃষ্টিতে;জানালার বাইরের চারিপাশটা, নিয়তির খাতায় আর কী লিখবে এই ভাবনায়।বাইরে পরে থাকা এক ঘেয়ে বিকেল আর ল্যাম্পপোস্টার ভাগ্য আগেই লিখা হয়েছে।তারাগুলো মরে গিয়ে আসমান হয়েছে শ্মশান, তারই নিচে শালিকটা একাই এদিক ওদিক ছোটে, গোলাপ গাছটার শুকনো কাঁটা গুলোও ঝরে গেছে। এদের ভাগ্যও সে লিখেছিল একদিন।
সবই লিখা হয়েছে এবং....
তবে কী আর কিছু নেই লিখার ?
"আব মেরি মত হনি চাহিয়ে",অবশেষে সে লিখল।
কিন্ত তার মৃত্যু হলো না।কাটা গুলো শুধু ফুটল গোলাপ হয়ে,তারারা শুনল কোকিলজোর এর মিষ্টি গলার গান।
এবং একটি বড় দীর্ঘনিশ্বাস সে ফেলল,"ইয়ে তেরি শায়েরী হে,ফেরভি শুকরিয়া মেরে যাখাম দেখনে কে লিয়ে "