দেখো,
উঠেছে,
বাঁকা হাসা,
ঈদের চাঁদ।
খোকা খুকি সব,
খুশিতে টগবগ।
এসেছে খুশির ঈদ,
আজ হৈ-হুল্লোর ও গানে,
ঈদ আনন্দ লেগেছে প্রাণে।
ধনী গরীবের বিভেদ ভুলে,
সম্প্রীতি সৌহার্দ্যের দুয়ার খুলে,
সবেমিলে একই গান তুলে আসি,
ও মোর রমজানের ঐ রোজার শেষে..
দেখো, চাঁদের মুখেও আজ ঈদের হাসি।

###♦♦♦-||-♦♦♦###

এটি একটি দ্বিরোহী পঞ্চাদশ কবিতা।

দ্বিরোহী হলো এমন কবিতা, যেটা অবরোহী এবং আরোহী দুটোই! অর্থাৎ যে কবিতায়  অবরোহী কে উল্টিয়ে পড়লে যে আরোহীর সৃষ্টি হয় তাকেই দ্বিরোহী বলে।

এখানে ১৫ টি লাইন রয়েছে, এবং প্রতিটি লাইনে সমান সংখ্যক বর্ণ রয়েছে। যুক্তাক্ষর কে একটি বর্ণ বিবেচনা করা হয়েছে।

♦♦♦|||♦♦♦

দেখো, চাঁদের মুখেও আজ ঈদের হাসি,
ও মোর, রমজানের ঐ রোজার শেষে..
সবেমিলে একই গান তুলে আসি।
সম্প্রীতি সৌহার্দ্যের দুয়ার খুলে,
ধনী গরীবের বিভেদ ভুলে,
ঈদ আনন্দ লেগেছে প্রাণে।
আজ হৈ-হুল্লোর ও গানে,
এসেছে খুশির ঈদ।
খুশিতে টগবগ,
খোকা খুকি সব।
ঈদের চাঁদ,
বাঁকা হাসা,
উঠেছে,
দেখো,
ঐ।

"ঈদের চাঁদ" (দ্বিরোহী পঞ্চাদশ)

রচনাকাল -
চাঁদ রাত,
ঈদ-উল-ফিতর ২০১৪।