শরতের আকাশে ঝলমলে সূর্যের আলোকছটায়
কাশ ফুলেরা হেসে ওঠে শ্বেত শুভ্রতায়
আষাঢ়ের আগমনে বর্ষার প্রথম প্লাবনে
উৎসবে মেতে ওঠে উভচর-জলচর যত
আমনের ঘ্রাণ আর শিশিরের নৈঃশব্দ্যের মুগ্ধতায় তায় শীত পেরিয়ে যায় হেলায়
সবুজের মাঝে ফুলের সৌন্দর্যে মধুকর থেকে মনুষ্যকূল সকলেই মোহিত রয় বসন্ত জুড়ে।।
তুমি হাসলে শরতের সূর্য হয় ম্লান,হৃদয় অনুভূতি ছাপিয়ে যায় প্রথম বর্ষণ মুখরতাকে।
তোমার চাহনির স্নিগ্ধতায় হাজার শিশির বিন্দু, পুষ্পরাণী অপরাজিতা প্রস্তাব পাড়ে নাম বদলের।
প্রকৃতিদেবী স্বয়ং সৌন্দর্যের পূজারী, মানুষ তো কোন ছার!
সৌন্দর্যের তায় বুঝি অলিখিত দায় আপন গন্ধে ছন্দে অপরে ভুলাবার!
গুনগ্রাহী আছে শত আপনার জন কোথায়!
আমি আসিনি হেথায় শুধু মুগ্ধতায়,
এসেছি তার সঙ্গী হতে ধুসর জগতে।
এই মেয়েটার হাসিমুখ চিরসবুজ হয়ে থাকুক
দ্বিতীয় জন্মের দীপাবলির বিষন্ন মুখ প্রাগৈতিহাসিক অতিকায় প্রাণীর মতো হয়ে যাক চিরবিলীন কারণ এইখানে,এই ছোট্ট দীপাবলিময় দুনিয়ায় মনখারাপ বড্ড বেমানান, এক্কেবারে মানাইছে না।।