দূর-দূরান্তে পথ চলতে গিয়ে অনেক বাধা পেলাম,
তোমার হাসি, তোমার খুশিতে, তবুও চললাম।
রাতের ছায়ার হাসি তুমি ,ঘুম ভাঙানোর পরি ,
রাত্রির হাসি হাসো তুমি হয়ে জ্যোতির্ময়ী।
তোমার আলো পড়লে পরে গাছের উপরে ঝরনা ঝরে,
তোমার আলোয় অন্ধকারে সকল খারাপ যায় যে সরে।
সন্ধ্যে হলে কিরণ ছড়িয়ে জানাও তুমি,
অন্ধকার যে নামছে ধীরে ধীরে ।
প্রস্তুত হয়ে তাইতো তুমি নিজের কষ্ট ঢেকে রেখে।
সবাইকে আলো দিয়ে চাঁদনী রাতে সাজো তুমি ।
কখনো তোমার আলো দিয়ে ,
পথঘাট সব আলোকিত করে ,
রাঙিয়ে দিয়ে প্রকৃতিকে সাজিয়ে।
গড়ে তোল প্রতিদিন নতুন করে।
চাঁদনী রাতের আলো পেয়ে ,
ফুলগুলো সব আনন্দেতে পাখনা মেলে।
পরেরদিন প্রজাপতির দলের সাথে,
বন্ধুত্ব করবে বলে।
আনন্দে আত্মহারা হয়ে নাচে গাছের পাতারা,
চাঁদনী রাতে মেলা বসে রাত প্রহরী অনেক গাছের ।
পরের দিন ক্লান্তি দূর করবে কেমন করে,
চাঁদনী রাতের বন্ধুত্বে রাখবো কেমন করে ধরে ।
তাইতো ছুটে যে যার বাসায় ,
আসতে থাকে ঘন্টা বাজিয়ে,
চাঁদনী রাতকে ঘরের ভেতর রেখে,
বন্ধ করে দরজা, সেথায় থাকতে বলে,
সেবা করে ঘুম পাড়িয়ে, রাখবে ধরে আপন মনে ।
সবাই মিলে জুটি হয়ে ,
রাখল ধরে আপন ঘরে ।