স্মৃতিচারণ
বেখেয়ালী মনে স্বাধনায় যে মগ্ন
অন্তরালটা বিরুপ তার হয়ত মেঘাচ্ছন্ন
সমুদয় দৃষ্টির বাহ্যিক মুখভঙ্গি
যেনো নিত্য আনন্দের জীবনসঙ্গী
শ্রীমুখর তৈলচিত্রে যার প্রস্ফুটিত রশ্মি
সত্যিই অভিভুত ছিলো অনন্যার হাসি
কখনো নির্বাক, কখনো হতবাক
কখনো বা নিদারুন চুপচাপ!
কখনো পদ্মায় কখনোবা মেঘনায়
জুগল পায়ে জলে, গোধুলি সন্ধায়
কখনো বৈশাখে কখনো মেলায়
জোড়া হাতে আকাবাকা পথচলায়
নিমিষেই ধুলিস্যাত সেই স্বপ্নের বুনোজাল
শুধুই ভাষমান হাসসোজ্জল কল্পকাল
হাসির স্বর্গে ভেষে ওঠে অভিমান
নামের সাথে যুক্ত হয়েছে বেইমান
সর্বচেষ্টায় আমি বুজাতে হয়েছি সক্ষম
সময়ের অর্থ বুজতে সত্যিই তুমি অক্ষম
বুজিতে শুনিতে যাহাকে দক্ষ ভাবতাম
সে বড্ডই ব্যার্থ আজ রাখিতে তাহার মান
চোখের ইশারায় যে বুজে যেতে অজস্র কথা
জনসম্মুক্ষে অপমানে তাহার লাগেনা ব্যাথা
যাকে অনুসুয়া ভাবতাম সে আজ ঘৃতকন্য
কাহারাও কটুকথায় যাহার গড়াইত পঞ্চমুখ
তাদের সাথেই গল্পগুচ্চে খুজে পায় সুখ
একা নয় সবে মিলে করে নানান গল্পগুজব
সেথায় আমার নামটাই তাহার কাছে আজব
(২৮ ডিসেম্বর ২০১৭)
মতিউর