কে নিভেয়েছিল সাঝের বেলার চেরাগ বাতি,
যতটা দূরত্বে থেকে পাখা বাঁচিয়ে উড়তে চেয়েছিল নীলাভ প্রজাপতি।
                স্ফীত বিন্দুর আলাপ কমিয়েছে কিছুটা,তোমার দূরত্ব ছোঁয়ার গতি।

ধূসর হয়ে রঙ,চোখের কাজল জল হয়ে শূন্যে ভেসেছিল  মেঘে,
নদীর জল উজানে এসে ভাটায় হারিয়েছে খেই শুধু তোমারই দেমাগে!
                 অথচ ছেড়ে কালো ধোঁয়া এসেছি সূক্ষ্ণ সাক্ষাতে রাখঢাক রেখে পুবের আগে।

নিষ্ফলা প্রকৃতি নাড়ানীর ধাঁচে কেটে ফেলেছে পাখা,
মনের কিনারে সমুদ্র হাঁটে,ডুবেছে যারচলন আঁকাবাঁকা।
               গাঁও-গ্রাম জুড়ে কাকতাড়ুয়ার সমাবেশ,সব প্রতারক খুলেছে মজুদ শাখা।

সমুদ্রের চোখে জল, সেঁচে কেনো নিয়ে এসেছি মুক্তো
নোনা হোক যতটাই, কে জেনেছিল কতটা ছিলাম অভুক্ত।
              ঠিক ততটাই, যতটা ঝিনুক বুকের মধ্যি রেখেছিল তাবৎ পৃথিবী সুপ্ত।




৩১/৮/২৪
নিরিবিলি