তোমাকে ছুঁতে চাইলে শিশিরের মত টুপ করে নিয়ে যাও ঘুম, স্বপ্নের মিথ জমে চোখের ঝুল বারান্দায়।
নিষিদ্ধ জগতের বায়ান্ন সুখ পেরিয়ে কোন এক শীতের আনাগোনায় হাজার বিন্দু জড়ো হয় ডগায় আগায়।
ভোর নাগাদ তারে ক্ষণিকের অনুভূতি হয়, একান্ত আপন। আর পুষ্প রাজি গিলে খায় ভাঙ্গা রোদ!

শুকিয়ে গিয়ে হয়ে ওঠা কাঠ,
অন্ধকারে হাত চালিয়ে দিয়ে সপাট!
আবারো সেই রোদের তাগিদ,
আলো এসে গেয়ে যায় প্রেম গীত।

একদলা হাওয়াই মিঠাই, বাতাসে বাতাসে ভাসে ফাগুনের প্রথম হাওয়া, বাড়া ভাতে নুন ছিটিয়ে ঢেলে নেই গেরস্তের গাওয়া ঘি।
সে রোদে শুকায়, সে ঘূর্ণনে মুখরোচক হয়, সে উচ্ছিষ্ট ফেলে দেয়, সে তারে ভিন্নতা শেখায়।

ছা-পোষা মধ্যবিত্ত মন,
জড়িয়ে আছি ঘাটের অলক্ষুণ।
পেতে গিয়ে হাওয়ার বাতাস,
চোখ মেলে খুঁজে পাই মেঘের আকাশ।

এখানেই প্রেমের বাকল খসে পরে,জমা সব বৃষ্টির জল।কেউ ছাল তুলে ঔষধি ভোজ আর নিদানতত্ত্বে গুঢ় রহস্যে ঘেরা পিনপতন মন হেসে খেলে আত্মহত্যা করে অবিরত।
সুখ সুখ করে খুঁজে পাওয়া শেষ রশির হাহাকার!




নিরিবিলি
২৫/৬/২৪