শিথানের অগ্রভাগে পৌষ এসে শীতল স্নায়ুযুদ্ধ শুরু করে, সব শীত নগ্নতার কাছে হেরে যায় খিল রুগ্ন কায়ায়।
ঠান্ডা, বৃষ্টির মত ছাতায় পোষ মানানো গেলে, হয়তো না ঘুমিয়ে রোদ পোহাতো চাঁদ।

অলক্ষ্যে তীর ছুঁড়ে ছুঁড়ে শিকার করতাম উজ্জ্বল তাঁরা,
কালো আঁধারে উচ্ছ্বাস তরঙ্গ সঞ্চারে দু'জনেই তীর হারা।

নিবৃত চাহনী যেমনটা লাজুক হয়ে মরে যায় তবু ভাষাটুকু পড়ার হৃদয় খোলে না, সম্ভবত সিলগালা করে রাখা আছে তোমার উদোম মন!
কি আশ্চর্য, সাহিত্যের পাতা উল্টিয়ে পাই চাবুক ঘা।

মন দুয়ারে সেরেস্তার কিবোর্ডে লেখালেখি হয় এসব,
কোথাও যেন বনিবনা না হয়ে মরে গেছে অহিংস শৈশব।

তাবেদার সে রইলো ইজারায়, আজকাল আর পাঠকের কই খবর,বসে এক বইয়ের হাট!
যেখানে রমরমা লাইন ঘাপটি মেরে থাকে বেচা-কেনার দরদামে।

মৃত আলিঙ্গন উদরে বসবাস তবু এক কলমের রাখাল,
কিশোরী প্রেমিকারা ছেড়ে গেছে নিঃসঙ্গ কবির সকাল।




নিরিবিলি
৭/৬/২৪