পায়ে পায়ে হাঁটছে পথ, ঠেকে গিয়ে মুষড়ে পরছে কাঁদায় ;
প্রেম প্রেম বাক্যে উচ্চ শীর,রক্তের প্রবাহে চলে পতাকার ঋণ।
লাল সবুজে ওড়ে দোয়েল, সফেদ বিস্ময় দিন।
কাগজে কলমে আঁকি মানচিত্রের পোট্রের্ট, এখানে শিরাধমনী যায় বয়ে নদীর মতন, শুষে নিয়ে বাঁচি অসংখ্য খালের স্রোত।
কমিয়ে ফেলে ভাটার মতন রগরগে হিংসা,বিদ্বেষ,জমে থাকা ক্রোধ।
অপার বিস্ময় নিয়ে জাগে ৩০ লক্ষাধিক শহীদ, কি যেন গান করে হলদে পাখির মতন, কান্না শুনি সন্ধ্যা নামার ক্ষণে পাখিদের, তাহাদের ৩ লাখ কণ্ঠে লেগে থাকে সম্ভ্রম বেঁচে থাকার হাহাকার।
মুক্ত বাতাস ডেকে তোলে সম্মোহক সকাল তোমার আমার।
আমার একটা বাংলা, চনমনে ফোঁটা পুষ্পরেণু যার মাতৃ শিশু মহাকালের ৫০ বর্ষে হাঁটছে। পুরো পথ জুড়ে মেখে থাকা মায়া, শীতল স্নায়ুর শিশির বিন্দু।
বর্গ কিলোমিটার জুড়ে মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান,হিন্দু বন্ধন গড়ে সভ্যতার সিন্ধু।
ভালোবেসে চোখ, পরানে আটকায় আকাশজুড়ে তোর মেঘের খেয়াল,
যেমন ৭১!
তোর কোর্তা পরিমাণ বাঁচিয়ে রাখতে ঠকঠকে শরীরও তোলে শিশার দেয়াল।
মিরাশপাড়া
১৩/৫/২৪