কর্পূরের ঘ্রাণেও একটা এলিট প্রেম আছে,
মৃত সুবাস!
মাছি বা কাঁদার কিট, বিহ্বল; ছোট পিঁপড়ের অস্বাভাবিক নাক,
ছুটছে, সম্ভবত আক্রোশ কিবা ক্ষিধের তাড়না।
ব্যাপারটা বিলীন!
খই ভাজার মত খোলস হয়ে যায় অদৃশ্য গত,
চার দেয়ালে কাঁদার আক্রোশ।
মানুষটা হাওয়া হয়ে যায়, প্রেম আর নশ্বর কি?
খনিজ কয়লায় আগুনের নির্ভরতা, কাঠ কয়লায় সয়লাব
বায়ুমন্ডলের উপরিংশ;
বলছি, সে অম্বর!
চোখে ছানি, জড়তার রেশ কাটায় না দক্ষিনা বাতাস।
এভাবে বসে থেকে দৃষ্টিবিলাপ করে, মেরুদণ্ডে পুঁজপয়োজন!
যাযাবর পাখি সরীসৃপের পায়ে হাঁটতে গিয়ে শেষ!
বৈকি; ঘিরে আছে সব অন্ধকার।
মায়াবতী হও, এরা কবিতার শিরায় বসবাস করে,
শব্দে,বাক্যে আর বিড়বিড় কন্ঠে বেঁচে থাকতে সংগ্রাম করতে হয় না।
শব্দের মেহমান! বাক্যের শাখায় বিস্তৃত উদ্বৃতি,
অস্পর্শ্য গোলকধাঁধা।
শুধু বহু পিছনের জটলায় থাকা কবির প্রেমিকা হওয়ার অভিপ্রায় রাখো,
নশ্বর ভূখণ্ডে;
কবিতায়ও মমি হওয়া যায়।
নিরিবিলি, নবীনগর
৬/৬/২৩