এক পশলা বৃষ্টি নামার দিনে, আমার আবেগ পোড়ে বিবেকহীনে।
কেনো হারালাম এই মূহুর্ত? তোমাকে ছিনতাই করা এই শহর বড্ড ধূর্ত।

এখানে একেবারেই দূরত্ব কম, যেমনটা দূর থেকে দূরত্বে তাকালে আকাশ নেমে আসে সদ্য জন্মানো ঘাসের বুকে।
অথচ শহর জুড়ে দৃষ্টি দিলে আকাশকে নামানোর জায়গাটুকু খালি রাখেনি কেউ!

কেউ সুখি নয়, কেউ ইচ্ছে করে অসুখী হয়।

আজ গূঢ়লিপি অবদান রাখে গ্রীষ্মে, পাতাঝরা রোদে অবসরে যায় বসন্তের জমাট ঈর্ষে।
তারপর ক্ষয়ে ক্ষয়ে বিনাশ হয় কথার, এ পাশে সূর্য ওঠে দিনকানা চোখে নামে তিমির আঁধার।

জলের তলে যে রাত নামে সেখানে সূর্য দেখে কি মাছের দল? সকালে উঁকি দিলে আকাশ দেখে?
নাকি সব ধোঁয়াসার মাঝে স্থির থাকে জল।
ঝুপ করে ব্যাঙ লাফালে শব্দ তোমার কান ছুয়ে মিলিয়ে যায় অথচ শহর জুড়ে একটা পুকুর নেই! সব স্থির!!
কেউ কাউকে জানে না, কেউ জানতেও চায় না।

কে সুখি, কে আবার বানায় তারে অসুখী।




আশুলিয়া
২৩/৫/২৪