যদি না-ই পারি, পূর্ণ হবে না কখনোই শুন্য কলসির গলা, হয়তোবা সমাপ্তি!
গড়ে তোলা নকশার এক গতর আলাপন।
তোমাদের মাটির চুলোর সুডৌল গড়নের তিন তিনটে বুক,রাখবে না জিয়িয়ে ফুঁটতে থাকা চালের বাড়ন্ত শরীর। সময়ের গড়িমসি, শাড়ীর বায়না খেয়ে ফেলে উত্তপ্ত উনুন, ময়লা হয়ে যায় ত্বকের হাবভাব আর শুষ্কতার প্রভাববোধ।
তাহাকে চাঁদের শহরে বায়না করে জিতে যাই, নিত্য সকালে রোদের বাহনে মেখে রয় উর্বর ব্যাপ্তি!
তালুতে দুর্বা ঘাস পিষে লাগিয়ে যাই প্রিয় মন।
সাধিলাম তোমায় প্রিয় সুখ, তাড়ায় যতটা অসুখী কবুতর, মাধুলী কাইতনে বাঁধা ঘুঙুর পা!
কোথাও কেউ মৌনতার রেখে যায় ছাপ।
বর্ষার মেঘ ছেয়ে যায় পুকুরে গুলতির টুপটাপ, নীরবতা আসে কান্নার, শেষে উঠন্ত রোদ ভেজে এই বৃষ্টির ভাঁজে, শেয়ালের বিয়ে হয়, আজগুবি আশার প্রদীপ। শিঙ মাছের কাঁটায় তুলে নেয় মন পচনের শোধ।
হারানো মৃদুমন্দ বাতাস, দোল খায় গঙ্গাফড়িং, ওঁৎ পেতে থাকা ঝুঁটিশালিক, আত্ম ঘা!
মনের চৌকাঠ জুড়ে ইঁটের গাঁথুন,পোড়ায় তাহারে উনুন তাপ।
নিরিবিলি
৯/২/২৪