আজ নিভৃতচারী আমি প্রতিবাদ করি মানুষ মরার,
বিবেকের কি জেল হয়েছে? মৃত্যুর মত করে অসার!
ক্ষমতার লোভ সামলাতে না পেরে,হয়না যৌক্তিক সমাধান,
এখানে এখনো লোভি চক্ষু রাখে বিরোধী আর প্রধান।
ছাত্র ক্রোধ বীরত্বে এসে অবশেষে উদগীরণ সবার মগজ,
তবু কেনো বিবেক, পরিধান করো কালো গ্লাসের গগলস!
দোখো তাকাও ঘুম ভাঙো ক্ষমতা, চাওয়া কি আর অপরাধ?
ভেঙেচুরে সব অবাধ্য দেয়াল,আমাদের বিচরণ হবে অবাধ।
এই স্বাধীনতা রক্তে কেনা, আবার কেনো ঝড়ছে প্রান,
ভেবেছ কি মুছে ফেলবে দাগ,বিনিময়ে কিছু রাষ্ট্রীয় ত্রাণ।
হুংকার শুনিয়ে লাভ নেই আমরা কেউ আর নই নিরাকার,
তেল মাথায় কাঠাল ভাঙছো তুমি নির্লজ্জ সরকার!
তুমি ভেবোনা তোমাকে ছেড়ে বলছি কথা বিরোধী কিংবা ইসলাম নিয়ে খেলছো যে রাজনীতি,
এই প্রজন্ম তোমাদেরও চায়না, তোমাদের তো কবেই টেনেছি ইতি।
এই যে আমাদের সুশৃঙ্খল জগতে বাঁধিয়ে দিলে হইচই,
আমি আবার বজ্র কণ্ঠে দ্রোহ ছুড়ি,দেশ বিরোধী গেলি কই?
শান্তি চাই, সবাক চাই, চাই কথা বলার অধিকার,
এই দেশ কারো কব্জায় নেই, এই বাংলা আমার।
ছেড়ে দে সব বাংলার দামাল জেলের কুঠরীতে বাঁধা,
এই প্রজন্ম কালো কে কালোই চেনে, সাদা কে চেনে সাদা।
রক্তের দাগ মুছবি কি করে,৭১ আর ২৪ যেখানে একাকার,
রুখবি কি করে মনের জোরে চালিয়ে যাওয়া হুংকার?
আমাকে একটু ঘুমাতে দে অবশেষ তোরা ক্ষমতার কর লড়াই,
যে মায়ের বুক খালি হলো সবে তার দাম দিবি কি করে? আমি কেমনে বাঁচি তাঁদের ছাড়াই!
নির্লজ্জ আমি, নির্লজ্জ আমি!
আমার বিবেক ঘুমায়,
কেউ কিভাবে বুঝবে এখানে কে কার জিম্মায়?
ভিএনএস,উত্তরা
২/৮/২৪
বিদ্রঃ - এটা এখানে দেরীতে প্রকাশ করা হয়েছে।
ফেসবুক এবং বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন গ্রুপে প্রকাশ করা হয়েছে লেখার সময়েই।