তিমির বিদায়ী নিশি ত আকাশে চন্দ্রালোক খেলে,
হৃদয়ের সকল বন্ধ দ্বার ঐ চন্দ্রালোকেই খোলে।
চাঁদের ভিতরে চাঁদের বুড়ি চন্দ্রালোকেই হাসে,
তাইতো সবাই চাঁদের বুড়িকে এতোই ভালোবাসে।
ওরে চাঁদের বুড়ি কেমন করে থাকো তুমি চাঁদেবসে
তোমায় নিয়ে চাঁদের কথা কইলে সকলেই হাসে। তোমার আলোতে সবাই বাসে ঐ চন্দ্রালোকে।
তোমার আলোতে মনপ্রাণ আজি ঢেকেছে আলোকে।
এই জীবনে হৃদয় মাঝে থাকে যত সুখ-দুঃখ জমা,
চন্দ্রালোক সেসব বেসে বেড়ায় যার নাহি থাকে
সীমা।
খেয়ালী মনের কোণে লুকিয়ে রাখা সকল ভালোলাগা,
চন্দ্রালোক নিশিতরাতে ধরা দেয় যে হয়ে ভালোবাসা।
ছোট বড় যত অভিমান তা যে চন্দ্রালোকেই গলে,
চন্দ্রালোক তাইতো সবাইকে আলোকিত হইতে বলে।
চন্দ্রালোক আকাশ থেকে ভূমিতে অজোরে লুটিয়ে পড়ে,
আঁধারিতে আলো দিয়ে ভূবনে চন্দ্রালোকের ভিত গড়ে।
চতুর্দিকে সংকীর্ণতা ও মিথ্যার আঁধার বিরাজমান,
তচন্দ্রালোক বলে ওরে উদারতা ও সত্যে আলো আন।
পূর্ণিমাতে চন্দ্রালোকে বসতে লাগে যে খুবই ভালো,
হৃদয় মাঝে জ্বলে সত্য সুন্দর আর মানবতার আলো!