তপ্ত দুপুরে কষ্টের বালুচরে
আকুতি ছিল মোর হাতটি ধরে
পার করো ওপারে
যেখায় তুমি আর আমি
খুব কাছাকাছি।
শুনেও শোননি দেখেও দেখনি
আমি জ্বলে পুড়ে তামাটে
চৈত্রের খরতাপে
গলা ফেটে ডাকি
অথচ তুমি কতো পাশাপাশি।
শ্রাবণ এলো অঝর ধারায়
স্বস্তিতে ভিজে চলি
দহন কমলো
তোমাতে হাত বাড়াই
কিছুতে হলো না ঠাঁই।
অধম পেলো আকাশ চাঁদ দিলো আলো
চারদিকে হৈচৈ সাড়া পড়ে গেলো
ভীর ঠেলে দেখি
তুমিও নিশি জাগি
হতে প্রেয়সী।
অবাক বনে যাই নিজেকে শুধাই
তোমার লুব্ধ আগমন
হতে প্রিয়জন
কেমনে পারো এমন
নির্লজ্জের মতন।
আজও ভোলেনি মন দহন পোড়ন
অহমিকা আর পাষাণি আচরণ
দূর হও বেশ আছি
জানাই ধিক্কার
করে চিৎকার।