=
কবিতা-বিজ্ঞান না বিজ্ঞান-কবিতা
এই নিয়ে তর্কে যাওয়া অমূলক।
কবিতাই বিজ্ঞান আর বিজ্ঞানই কবিতা।
কারণ কবিতায় কবি বিজ্ঞানের বীজ বপে দেন
আলো, পানি, বাতাসের অলংকরণ দিয়ে।
এই যেমন ধরুন
আলো দিয়ে সালোকসংশ্লেষন, সোলার প্যানেল।
পানি দিয়ে সেচন, বিদ্যুতায়ন। আর
বাতাসের ফুসফুসে বেলুন, জাহাজের উড়ান।
এমনি করে জীববৈচিত্র্যের সকল
উপাদানের ভেতরেই বিজ্ঞানের সূত্রজ্ঞাপন।

বিজ্ঞানের অভিভাবক বস্তু বা বিষয়ের
মর্মার্থক বিশ্লেষণ করে
তারে স্বীকৃতির ঘরদোরে নিয়ে আসেন।
এই প্রবর্তীত রূপে আমরা কল্পনাকে
বাস্তবে দেখতে পাই এহেন।
বিজ্ঞান তখন ঝর্ণাধারার মতো প্রবাহিত হয়-
মানুষে-মানুষে, কন্ঠে-কন্ঠে, জীবনে-জীবনে।

বেজে ওঠে সানাই, বিজ্ঞানের অভিনব সানাই।
প্রক্রিয়া ঘনত্বে কবিতার কলকব্জাও তাই।
সূত্র বিক্ষণে কবিতা হয়ে ওঠে বিজ্ঞান।
বিজ্ঞানের মহাকাশ ব্যাপন।।
=
ম. প্র. (১২/১১/২০২৩)
=