সবই এখন টের পাই গভীর সময়ের মাঝে একটি শূন্যতা,
দীর্ঘশ্বাসে দোলে বাতাসে বাতাসে দীর্ঘ রাত্রি।
গোধূলী শেষে একাকী সন্ধ্যার ভেতর তুমি ছাড়া, আগুনরাঙ্গা যে এতো হাহাকার থাকে
সে তো কখনো বোঝাই হতোনা।
তুমি যদি পৃথিবীর পৃষ্ঠে পাল্টানোর মতো করে না পাল্টাতে, সন্ধ্যা আসতো তোমারই চুলের ছায়ায় ছায়ায়, কখন এসে যে ভোর পৌঁছে যেতো টেরই পেতাম না।
মেঘলা আকাশ মধ্য দুপুরে
ক্লান্তিহীন শরীরে হেঁটে আসা বহুদূরে-
দুঃখকে ভুলে যেত ক্লান্তিময় যতই। গোধূলী সন্ধ্যাতারা তোমারি সৌম্য সৌরভ-মধুসূদন দিব্যাঙ্গনায় কী মন্ত্র ছিল।
তোমার স্পর্শেই এমন হত
সন্ধ্যাটাও শুভ হত, গোধূলী শেষে অস্তচাঁদে রবি
কীসব শিরোনামের ছন্দালাপ খেলে যেন ইচ্ছের কবি।
ঝড় কন্যার রঙতুলিতে রাত গভীরে ল্যাপটপের কী-বোর্ডে,
কত না জানি স্বপ্ন বোনা
নিজ আপন ব্যাডে শুয়ে।
স্মৃতির নীলখামে শায়িত- শৈশবের দিনগুলি সব ডায়রীতে লেখা শব্দজট,
হৃদয়ের মনিটরে আজও ভাসে
তোমায় নিয়ে দৃশ্যপট।
এমন কি তোমার কোন স্মৃতি ঘুরে নিরন্তর,
কল্পলোকে ইচ্ছে সবি বাধঁতে চায় একলা ঘর।