পাগলী টা যে মা হয়েছে,
বাবা হয়নি তো কেউ।
বেদনার জলে বুক ভেঙ্গে যায়,
উঠে সাগরের টেউ।
অনাহারে থাকা সৃত্মিভ্রম সে কি,
যৌবনে ডুবে ছিল।
নাকি নরাধম হায়েনা টা তার,
কামনা মিটিয়ে দিল।
ঘোর আন্ধারে পথ পাশে ঐ,
ঝরে যাওয়া ফুল সে তো।
কুড়াতে এসে ওঠিয়ে ছিল কে,
মৃদু সুভাস অবিরত।
তবে কি পাগলি মাসিক নামের,
ব্যাথাতে ভাসত সদা।
কামনার অাগুন মিটাত কে হেঁসে,
সিৎকারে সর্বদা।
দশ দশমে বের হয়ে এলো,
তুষার শুভ্র দেহ।
মা হয়েছে পাগলি টাই যে,
বাবা হয় নি তো কেহ।
মানবতা এত নিচে নেমে গেল,
নগ্নতা করে খেলা।
দূষ দূষনের খেলায় কত যে,
কেটে যায় কারও বেলা।
এই যে শিশুটা বড় হবে আর,
জারজ বলবে সবে।
এতে কোন তার নাই দোষ টুকু,
কে আর ভেবেছে কবে।
নর পিচাশ টা রাতের আধারে
রাতের আধারে হেটে চলে গেছে কবেই।
পাগলি টা যে ভুলতে পারেনি,
সুখ পেল প্রসবেই।
নগ্নতা আর কত নামে নিচে,
কত করে নোংরামি,
যাবে না এ কালি ধোও যদি তবু,
ঢেলে দুনিয়ার পানি।
পাগলি টা যে মা হয়েছে,
বাবা হয় নি তো কেউ।
নগ্নতায় যে ছেয়ে গেছে চর,
সাগরে গর্জে ঢেউ।