কুটিল বটে
ইঁদুরের মত কুটি কুটি কাটে
চেতনাজীবী নামের কীট,
বিভাজন করে জনে ও মনে
এরা দিয়ে যায় গিঁট।
এরা গড়তে জানে না ভাঙ্গে
গড়ে হিংসার ভীত,
বুলি আওড়ায় আর নিয়ে আসে
সরস মনে শীত।
বুদ্ধি বিকিকিনি করে জনে জনে
পরিচয় দেয় বুদ্ধিজীবী,
এরা পরিবহন করে হিংসার ঝুলি
মাথা উই পোকার ঢিবি।
সত্যের পতাকাবাহীদের দেখে
থর থর করে কাঁপে,
ওদের থেকে আলাদা হলে আবার
ব্যাঙের মতো লাফে।
অধ্যাপক বিজ্ঞানী দাবী করে
সত্যের লেশ নেই,
তাওবা ছাড়া ছাড় পাবে না
হও না তুমি যেই।
মনে করো তোমার কলমের
আছে অনেক শক্তি,
অনেকেই পড়ে আবার বিভ্রান্ত হয়
রাখে না মনে ভক্তি!
তোমার কথা মানতে হবে
ইহাতো এমন নয়?
মরণের পর যার কাছে যাবে
তাঁকেই পাবে ভয়।
বিভাজন নয় ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে
বিলাবে ভালোবাসা,
হৃদয়ে হৃদয়ে রণে অনুরণে
জাগাবে নতুন আশা।
কল্যাণপুর, ঢাকা।
১৬-জানুয়ারী-২০২৩,
০২-মাঘ-১৪২৯,
২২-জমাদিউস্ সানি-১৪৪৪