স্তব্দ নগরীর পাশে আদিকাল ধরে রয়েছে
নড়বড়ে দন্ডায়মান এক সংকোচিত কুঁড়েঘর
দূলীকনার ন্যায়ে হচ্ছে জমাট, হয়েছে শক্ত
হয়ত বয়সের ভাঁড়ে নেতিয়ে গেছে
অট্টালিকাটাই যেন নড়বর।
নতুন সাজে বাহারি ভাঁজে, হয়েছিল সে গঠন
আট দশেতে নয়, একশতে হয়
তার পরিচয় সেই তার মতন।
সময়ের কালক্রমে, বয়সের ভাঁজে
তিলে তিলে শক্ত কুঁড়েঘর আজ নড়বরে
চারিদিক চাকচিক্য ছিল এখন কালো রং
সব পেরিয়ে লুটে নিল মরিচা ধরল জং
টিনের চালে আশ্রয় নিল কিছু পরগাছা
মালিক শূণ্য কুড়েঁঘরটা এখন
নিশ্চুপ এক অবহেলিত দিচ্ছে গাঁ ডাকা।
সময়ের স্রোতকাল ধরে এখনও সে
আছে বহমান-
অকেজো কুড়েঘর নিয়ে এ আমি আছি বেশ,
সেকাল থেকে একালে, দিয়ে যাচ্ছে সম্মান।