সমগ্র পৃথীবির মানুষ আজ নি ঠান্ডাই ঘুমন্ত
আমি আর আমার ঘুরন্ত চারপাশ
বিলুপ্ত হয়েছি বলেই হয়ত: রয়েছি সদা জাগ্রত।
জালাময়ি স্ফুলিংঙ্ক গুলা চারপাশে রয়েছে বিদ্যমান
অলিগলী পেরিয়ে নির্জন রাস্তায় নির্বিঘ্নে
ঝিঝিপোকার আওয়াজেই যেন এখন শেষ সম্বল।
তবুও আমি থমকিত নই, যান্ত্রিকথায় পরিচালিত।
মন ভাঙ্গার বেদনায় কাঁতর নই, তাইত!
শূণ্য পথের দাঁড়েই বেদেছি আমার বসত।
চিন্তাটা একটাই,
যদি সে জ্বালা আবার নির্জ্বালায় বেড়ে যায়?
কারনটা খুঁজে মরিয়া হয়েছি, পেয়েছিও বটে
মানে রসের আরতে বসে মন লোট ও তার খেসারত
পেয়েছি আমি বড়ই পাসন্ন, আকাড়ে ক্ষুদ্র প্রকৃতির তাইত আজ সবি কিছু দেখতে হল, সম্মু্খীন অবস্থায়
দেখতে হল, ইতিহাস প্রসিদ্ধ ভাঙ্গার দর্শন।
সকল শাস্র ভেদ করেই হয়েছিল চিন্ন মূলের সূত্র
অযাচিত আকাঙ্কাই এখন বেঁচে থাকার মূলমন্ত্র
কথিত কথার রসাতলেই এখন আমার জীবন ধাঁচ
আমি চিৎকার করে কাঁদিতে চাহিয়া
করিতে পারিনি চিৎকার-
গুরুর কন্ঠে কথা আর আমার প্রাপ্তি এখানেই
এখানেই শুরু হয়েছিল আর এখানেই শেষ।
বাসনাসিক্ত ইচ্ছেগুলোর সমাহার আজ কাতলাচ্ছে
সজীবেতর জীবন স্পন্ধনে আজ সিমাবদ্ধ। নিয়মহীন সমাজ আজ আঙ্গুলের ডগায়
চরিত্র আর ওয়াদা, সেটার কথা না ইবা বললাম।
রচনাকাল: ২৭-০৯-২০১৭ ইং।
এখন মনতিক্ত বেদনায় একালয় নিরবে।