১৭ই মার্চ ১৯২০ সাল-
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে,
ভূমিষ্ট হলে  বাঙালি জাতির দূঃখ দূরিবারে।
মুক্তিকামী মানুষের ভালোবাসায় হয়ে সিক্ত,
তাদের অধিকার-স্বাধীনতায় নিজেকে করিলে তৃপ্ত।
পেলে সর্বস্তরের মানুষের হৃদয় উজাড় করা শ্রদ্ধাঞ্জলী,
তুমি জ্যোতির্ময় মহানায়ক সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি!
তাড়িয়ে পাকিস্তানি পঙ্গপাল-
বাঙালীর আকাশে আনিলে এক নতুন সকাল।
                
তোমার কীর্তি রবে বহমান-
রাষ্ট্রভাষা বাংলাসহ উচ্ছেদ জমিদারি প্রথা,
স্বায়ত্তশাসন, স্বাধিকার, সকল সাম্প্রদায়িকতা
স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র ঘটনে অর্জিত স্বাধীনতায়
অবসান ঘটালে বাঙালি জাতির অভিশপ্ত অধ্যায়।
তব অদম্য ইচ্ছা,আদর্শবাদী নেতৃত্ব,নিরঙ্কুশ প্রচেষ্টা
মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে হল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা।
তুমি কেবলি নও একটি নাম-
তুমি কালজয়ী ইতিহাস, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

বাংলা ও বাঙালীর  ইতিহাস –
অর্জিলে বঙ্গবন্ধু, জাতির পিতা, নেতা অবিসংবাদিত,
আনিলে বাংলার বুকে স্বাধীন সূর্য ও সার্বভৌমত্ব।
আগামী প্রজন্মের জন্য একটি নিরাপদ-শান্তিপূর্ণ আবাসভূমি,
ঘটনে দেশ ও দশের তরে তোমার ত্যাগ সবচেয়ে দামী।
নীতি ও আদর্শ ছড়িয়ে পড়ুক প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে,
গড়ে উঠুক সাহসী, ত্যাগী বীর প্রতিটি ঘরে ঘরে।
জন্মশতবর্ষে কৃতজ্ঞচিত্তে শ্রদ্ধাঞ্জলি অনিমেষ-
এক ও অভিন্ন ‘বঙ্গবন্ধু, বাঙালি জাতি ও বাংলাদেশ’।