প্রভাতে অরুন আসে
সুশীল কাব্য হাতে
নাম না জানা উদাস কবি
কাব্য সুধায় মাতে।
অভিমানী মিমি ছড়ায়
সুরের মূর্ছনা
ঝুমুর ঝুমুর ছন্দ গাথে
বন্ধু অহনা।
ভিন্ন সাধের কাব্য নিয়ে
আসে ত্রি-মুনীর
রঙ্গ রসে মাতিয়ে রাখে
প্রাণের সুবীর।
মানবের কাব্য ডালা
সাজায় সাইদুর
তাঁর ছায়ায় পথ চলে
ছোট আরিফুর।
সাগরের বিশালতায়
ভাসে ত্রিচরণ
কাব্য কথায় গাঁথে মালা
কবীর হুমায়ুন।
ভাবের রসে ডুবে থাকে
প্রিয় রাসেল ভাই
মধ্যরাতের কাব্য ক্ষুধায়
ভিক্টর দা'কে চাই।
পরমার্থ, যুগল, তরুণ
কোথায় গেল চলে?
চন্দ্রশেখর, খান, বিভূতি
মনের কথা বলে।
সুদীপ, সালমান,মাসুম আর
নতুন অনেক মুখ
কাব্য সুধা বাড়িয়ে দেয়
গর্বে ভরে বুক।
শরিফুন, জোহরা ও
রুম্পা শিমুল বনে
মহারাজের গীতিকাব্যে
তুফান তোলে মনে।
মানব সেবায় আলাউদ্দিন
কাব্যে আনোয়ার,
আরও অনেক প্রিয় নাম
পাইনা খুঁজে আর।
প্রিয়তোষের কবিতায়
ছড়ায় ধ্রুব জ্যোতি
ঝন্টু, লিটু, শুভাশীষের
কাব্যে প্রেম অতি।
দীপশিখা, ইন্দ্রনীল, রাকা
দারুণ প্রতিভা
মনিমালার মত কবি
আর আছে কে বা?
পলাশ, রফিক, প্রনব আর
প্রিয় অবিনাশ
অর্বাচীনের কবিতায়ও
প্রাণের উচ্ছ্বাস।
সাব্বির নকিব স্বপ্নবাজের
ছোট কবিতা
স্রষ্টা সৃষ্টি মানব প্রেম
সবই আছে তা।
সন্ধ্যা বেলায় সবাই যখন
কাব্য রসে মাতে
আমি তখন চন্দ্রালোকে
কাজলা দিদির সাথে।
দিদির আঁচল থেকেই আমি
ছন্দ নিয়ে আসি
অসীম প্রেমে সিক্ত হয়ে
ভাব সাগরে ভাসি।
মধ্যরাতে ফিরে এসে-
দেখি কেউ নাই,
পাতায় পাতায় ঘুরে সবার
প্রাণের পরশ পাই।
(সবার কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি, এটা এই মুহূর্তের লেখা অনেক প্রিয় বন্ধুর নাম হয়তো আসে নাই, কিন্তু আমার প্রাণ সবার কথাই বলে।)