অচিনা এক পাখি বাঁধবে বাসা খুঁজতে সুখের নীড়
সুখটুকু তার পূর্ণতা পাক পবিত্র বন্ধনে
মায়ার বাঁধনে জড়িয়ে থাকুক জান্নাতি হুর
ভালোবাসার শূন্যতা পূর্ণতা পাক দুটি হৃদয় ইবাদাতে প্রভুর।
কলঙ্ক মুক্ত ইবাদাত চরিত্র গঠনে বিবাহ খোদার নেয়ামত
শূন্য দ্বীনকে পূর্ণ কর তবে রহম ঝরবে অবনী
অর্ধেক দ্বীন বাকী অর্ধেক পূর্ণতা পায় তাকওয়া প্রভুর
তাই আজ তুমি অর্ধাঙ্গিনী কল্যাণময় হোক জীবন
আনন্দময় হোক ঘর , বরকতে কর ভরপুর।
যদি তুমি মহোয়সী নারী হও স্বামীকে রাখবে বুকে
জান্নাতি হুর ও ঈর্ষান্বিত হবে কাঁদবে তোমার দুঃখে
স্বামী পায়ের নিচে জান্নাত স্ত্রীর বলেছেন দয়াল নবী
সেজদা দেওয়ার হুকুম থাকিত যদি স্বামী হইতো তার ভাগী।
এমন স্বামীকে কষ্ট দিলে জান্নাত হারাম হয়
হুর পরী আর ফিরেস্তারা লানত মাগে যত রাত্রি আঁধার
সন্ধা ফুড়িয়ে আঁধার পেরিয়ে যবে সকাল নাহি
ঘনিভূত পূর্ব আকাশে রক্তিম সূর্যটা হাসিতে চক্ষু মেলে রয়।
স্বামীর তুষ্টি খোদার রহম ঝরবে নিশি-দিবা
অশান্ত পাখি শান্তি খুঁজে পাবে ছোট্র কুটির
অট্রালিকা দালানে শান্তি খোঁজে না পাখি
মুক্ত আকাশে, সুপ্ত বাতাসে যেথায় মেঘমালা বহমান।
সত্বী নারী সুখ খুঁজে নেয় স্বামীর চরণ তলে
প্রেমো লীলায় মত্ত থাকে দিলকে উজাড় করে
নেমে আসে শান্তি ছোট্ট কুটিরে দিশেহারা শয়তান
ঝগড়া লাগনো বিচ্ছ্যেদ ঘটানো নিত্য নতুন ফাঁদ।
অসৎ নারী সুখ খুঁজে ফিরে অন্য কারো মাঝ
বিষিয়ে তোলে স্বামীর জীবন অশান্তি নরক
ঘরখানি তাঁর আষাঢ়ের বৃষ্টি শান্তি করেছে পর
এমন নারী ঝুটে নাহি কারো কপালে
দোয়া মাগি প্রভুর তরে তুলে দুটি হাত।