কলম ধরেছি হাতে লিখবো কি তাতে
কলম লিখবে জাহার শান অধম গাইবো তাহার গান।
যাহা রহিয়াছে মোর হৃদয় পিঞ্জিরাতে
লিখলো কলম অক্ষয় নিঝুম রাতে।
কলম লিখলো প্রভুর শান, অধম গেয়ে যাই তার গান
প্রভুর নামে গান ধরিলাম কন্ঠ উজার করে
দাওগো প্রভু উজাড় করে বক্ষটা মোর খুলে।
হৃদয়ের বদ্ধকবাট উন্মোচিত হলো
প্রভুর প্রেমের ভালবাসা কবিতায় নেমে এলো।
কারুকার্য্য করে সৃজিল প্রভু অসিম ধরনী
মায়ের বুকের দুগ্ধ দিয়ে করলো মোদের ঋণী।
দগ্ধ কাষ্ঠ হয়ে মায়ে শিশুকে করে অন্ন দান
তাইতো তুমি দিয়েছ মাকে তোমার পরে স্হান।
সৃজিলে তুমি চন্দ্র রবি আলোর ধারা দিয়ে
চন্দ্র হাসে নিঝুম রাতে জ্যোৎনা ছড়িয়ে।
রবি উঠে ভোর সকালে পূর্ব গগনে
আলোর ধারা দেয় বিলিয়ে এই যে ভূবনে।
সৃজিলে তুমি মুক্ত বাতাস প্রাণটা জুড়াতে
মুগ্ধ করে আমার হৃদয় যায় যে হারিয়ে।
সৃজিলে তুমি বৃক্ষ রাজি সাজে ফুলে ফলে
তোমার প্রেমের প্রতিচ্ছবি রং তুলিতে তোলে।
সৃজিলে তুমি আসমান জমিন খুঁটি বিহীন ভাবে
যাতে করে মানব জাতি চিন্তা ফিকির করে।
সৃজিলে তুমি পক্ষীকুল ভোর সকালে উঠে
তোমার নামের তাসবিহ জপে গাছের ডালে ডালে।