ভালোবাসা?
সে'তো যক্ষিণীর তরে এক আকাশচুম্বী ধন,
কী করে পাবি আমায় বল বিচিত্রবর্ণ ওরে ঘৃণ্য।
আর তোর সদিচ্ছা?
সেও- মানসিক রোগী'র ন্যায় গা কামড়ানো বহু বছরের পুরানা দাদে ক্ষণিক মজার আশে দিনের পর দিন অাঙুল খোঁচাতেই মগ্ন।

আর বিশ্বাস?
হা হা হা.. কোন এক অজ্ঞাত কবি'র
শিরোনামহীন কলা দেখানো কাব্যের প্রথম তিনটি অক্ষরের যোগান মাত্র।
তবুও ঐ যে- পুরানা চুলকানি নামক বদভ্যাসের দরুন আস্থার বটবৃক্ষে চড়বেই বলে পাগলের বায়নাপত্র।

দু'হাতে ঝাপটে কিছুদূর এগোতেই-
দমকা হাওয়ায় হড়হড় করে স্বস্থান থেকেও বিচ্যুত,
শুধু বুকটা ছুলে গেলেও দিনক্ষয়ে বেশ আরামে হাসতো বুকের ক্ষত।
ঐ যক্ষিণী'র ধন আর ভরসা বৃক্ষ ভেঙেছে যে মেরুদণ্ড,ইহা'কে পূঁজি করে আর কত?
মরে বাঁচতে দেয়নি পিছুটানে অবিরত মরার অপবাদ জ্বালাগুলো যত।।