প্রতিটি ভোরে শিশিরজলে পদযুগল স্নাত করে, সোনাঝড়া বেলায় রোদসীর মিষ্টি হেসে রক্তজবা দুহাতে ভরে ভালবাসি বলে...

              কেউ তো আসবেই।

ভর দুপুরে এলো চুলে কাঁচা সোনা অঙ্গ খানা পূবালি হাওয়ায় দুলনিতে রূপোর নূপুরধ্বনির সাইরেন বাজিয়ে বা না বাজিয়েও...

               কেউ তো আসবেই।

পড়ন্ত বৈকালে একাকী আনমনে বাঙ্গালী রমণীরত্ন কচুঁপাতা রঙের শাড়ী পড়ে কপলে বৃন্তের কালো টিপ, নচেৎ কোলাহলময় সন্ধ্যায় দীপশিখা জ্বেলে...
                 কেউ তো আসবেই।

বিজন রাতে অগোচরে খুব করে কড়া নাড়বেই পরিত্যক্ত মৃত্তিকাকে তার স্পর্শে  ভালবাসার চাষযোগ্য করতে- সময় কাল পাত্র উপেক্ষার্থে  জীবনের বাঁকে ভরাপূর্ণতার ফাঁকে,,

                 কেউ তো আসবেই।।

রচনাকালঃ ৩০শে ডিসেম্বর ২০১৬ ইং।