অনুভূতির রাজনীতিতে সময় নেমে এসেছে মঞ্চে!
মাঝে মাঝে মন বলে;
-অভিনেতারা আয়নার সামনে দাঁড়িয়েও আয়নাবাজি দেখানোর বদলে সুফীবাদের গান শোনাবে,
এই তো;-
মনে হচ্ছে এখন দর্শকদের হাত তালিতে মুখরিত হবে সমস্ত সুন্দরের মরা গ্যালারির মাঠ।
-এই বুঝি গলায় গলা মিলিয়ে রাত স্পর্শ করার আগেই জমবে শত্রু-মিত্র বাহিনীর যুদ্ধ বন্ধের ভোজ উল্লাস,
তরবারি,খঞ্জর, বর্ম মুক্তি পাবে ফিনকি দেয়া ঘোড়া ও মানুষের রক্তের খেলা থেকে।
-হয়তো এক পা, দু'পা করে পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র হিসাব মিলাতে পারবে সুন্দর ভবিষ্যতের,
ভালো মন্দের পিঠ চাপড়ে বলতে শুনবো; শ্রদ্ধা-ভালোবাসা ও মজবুত সম্পর্কের সুনিশ্চিত এক কালজয়ী কাহিনী।
শান্তি কোথায়?
বিচক্ষণতা কোথায়?
ভ্রাতৃত্ব কোথায়?
অতঃপর কবি বুঝলো;
-তাঁর পাশে পাশ ঘেঁষে দাঁত কেলিয়ে গিরগিটি হাসছে!
-কবিতারাও যেতে পারে কালো নিশান উড়িয়ে মিছিলে!
- জোছনার মিষ্টি আলোর সংগ্রামে খুন হতে পারে একজন মানুষ!
-ফের একজন লিওনার্দো আঁকতে পারে মোনালিসার রহস্যে আগুনের ক্যানভাসে কিছু জীবনের কালো ইতিহাস!