সফলতার চেয়ে আমার ব্যর্থতাই বেশি,
তাই বারবার ব্যর্থতার মাঝে সফলতা খুঁজি।
সহজ সরল কথাগুলো সন্দেহ করে,
জানি না কে বা কারা আমার বিরুদ্ধে বলে,
আমি বুঝতে চেয়েছি বারবার,
ব্যর্থ হয়েছি ততবার।
ব্যর্থতার মাঝে সফলতার খুঁজি আবার,
ভাগ্য অথবা রাশির দোষ দিয়ে কি বা লাভ!
আমার কাজ কর্ম হয়ত তার পছন্দ না
ওরা যেটা চায় তা আমি পারি না।
আমার অপছন্দ ওটা,
পছন্দ করিনা তোষামোদ করাটা ।
‘ওরা পারলে , তুমি পারবে না কেন’ ? তা জানি না
তোষমোদ বা তেল মারতে পারি না।
হরপ্রশাদ শাস্ত্রীর “তৈল” গল্প পড়েছি,
কাজী নজরুলের “তোষামোদি” করিতা পড়েছি।
আমার দিয়ে এ কাজ হবে না,
অন্যের বিরুদ্ধে বলা, আমার বিবেক মানে না।
রঙ মিশিয়ে কারুর বিরুদ্ধে বলতে পারি না।
সব ঠিকঠাক অবশেষে সমাপ্তি,
বারবার ব্যর্থতা। ব্যর্থতাই আপন গতি,
কাজ কর্মে নয় কোন গাফিলতি।
ব্যর্থতার মাঝে সফলতা, এটাই নিয়তি।
ভ্রু- কুচকে অবলীলায় বলে ফেলি সত্যটা,
বসন্তের কোকিলের মতো দেখি আনাগোনা
সময় শেষে অবলীলায় ডাষ্টবিনে ছুড়ে ফেলে,
ওরা সবকিছু ফেলে গিলে।
নতুন কর্তার পিছে আবার ঘুরঘুর,
পুরাতন সঙ্গী সাথীদের করে দূরদূর।