বাংলার মহাকবি এসেছে- বাঙালির সম্মুখে
রেসকোর্স (সোহরাওয়ার্দী) ময়দানে;
বাংলা বাঙালির করতে
মুক্তির কবিতা শোনাতে।
মিাষ্ট সুরে, বজ্রকণ্ঠে শোনালেন
বাঙালির অমর কবিতাখানি।
সেই থেকে ০৭ মার্চ স্বাধীনতার নয়নমণি।
রাজনীতির মহাকবি বললেন, স্বাধীনতার কথা-
শোষণ-বঞ্চনা- নিপীড়িত থেকে
বাঙালির মুক্তির কথা।
তর্জনী উচিয়ে বারেবারে বললেন,
পাক প্রধানকে জানালেন বাঙালির মনের কথা।
বিশ্ব বিবেককে জানালেন বাঙারির অধিকারের কথা।
বললেন, “বাঙালি আজ মুক্তি চায়।----
আমরা মরতে শিখেছি।”
বাঙালিকে বললেন, “ তোমরা আমার ভাই”।
“যার যা আছে, তাই নিয়ে প্রসÍুত থাকো।”
তিনি জানালেন, আমরা মুক্তির জন্য প্রস্তুত,
স্বাধীনতা সংগ্রামের জন্য প্রস্তুত।
তর্জনী উচিয়ে বললেন,“এবারের সংগ্রাম
আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম।
এবারের সংগ্রাম
আমাদের মুক্তির সংগ্রাম। জয় বাংলা।”
(০৭ মার্চ ২০১৫)