আছিয়া পৃথিবীকে না বলে দিয়েছে---
তোমাদের নোংরা পৃথিবীতে থাকা যায় না !
তোমরা পুরুষেরা মানুষ নামের অমানুষ ---
যাদের মনে পশুত্বের আগুন জ্বলে তারা কেন বেশ্যালয়ে যায় না।
নরপশুর হিংস্র থাবায় কোমলমতি শিশুর রক্তক্ষরণে জীবন যায়।
তোরা মানুষ হতে গেলি কেন? বনে জঙ্গলে পশুর সাথে বসবাস কর,
ঘৃণায় আছিয়া নগ্ন পৃথিবীকে তাই -----
না বলে দিয়ে চলে যায়। থুঁ থুঁ দিয়ে নরপশুদের গায়।
পুরুষ জাতি কতো হিংস্র-বন্য দেখিয়ে দিল আছিয়া!
তাই তো রব উঠেছে, ধর্ষিতার জানাজার আগে ধর্ষকের ফাঁসি চাই।
আমার সোনার দেশে কোমলমতি শিশুরা স্বাধিনভাবে বাঁচতে চায়।
আছিয়া জানিয়ে দিল দেশকে ---
মনের পশুকে দমাতে না পারলে, আমার তো বলি হবে অনেকে।
তোমরা সমাজ-দেশ-রাষ্ট্রনেতারা জানো দিতে শুধু শান্তনার বাণী,
ঔ ধর্ষক কিংবা স্বীকৃত খুনির পক্ষে উকালতি করবে জানি!
আমরা গরিব, তোমরা ধনী -- বড়লোকের পক্ষে চলে আইন।
নরপশু, কলঙ্কিত করছে সোনার বাংলার পবিত্র জমিন।