আজও সুর্য্য উদয়,অস্ত যায়
রাত আসে কালো অন্ধকার,
সারা রাত্রি জুড়ে চিৎকার, ভয়;
আর কান্নায় সারা ফেলানো স্মৃতি।
এদিক ওদিক ছুটাছুটি আমার মস্তিষ্কে,
মধ্যযুগীয় প্রাশাদের মাস্তুল থেকে পাদদেশ
সমস্ত দরজা জানালাগুলো তাদের ছিটকানি খুলে,
যেন চিৎকার করে আমায় ডাকছ!
কেন?তা আমার ফলে আসা কৈশোর
যা আজ স্মৃতি, আমায় রক্তাক্ত করে
করে রাতের বর্ণকে লাল,
করে আমার বর্ণকে বর্ণহীন।
এমন লাল রাত্রি কে চায়?
কে এমন, যে জীবন কে ভয় পায়?
বলো রাত্রি তোমার আধার কেন আমায় জাগায়,
ভাবায় তোমার এক রাশ নিঝুম নির্জনতা।
লাল রাত্রি, বেদনায় দিতে হয় ডুব,
তবুও লাল রাত্রি তোমার মাঝে আমার সুখ।
কাঁদাও ভাসাও তবু তোমার বুকে স্বপ্ন দেখাও
আমার রক্তে তারই সারা জাগাও।
তুমি হইওনা রাত্রি কাল না দেখাও নতুন সুর্য্য,
চির স্থায়ীত্বের বাঁধনে জোড়াও আমায়;
তোমার অন্ধকার আমার রক্তে শ্বাণিত স্মৃতি,
পুলকিত করুক আজ এ লাল নগর।
যার দেওয়ালে দেওয়ালে প্রাশাদের মাস্তলে
আমার তার লালিত স্বপ্নরা;
যেথা এক পৃথিবী আমাদের রঙ্গিন জীবন,
এক কাল,এক লাল রাত্রি।