আমি গিয়েছিলাম মৃত্যুতে,
রাত্রিতে আধারে ধূসর মরুতায়,
বিষন্ন বিভীষিকায় অহংকার আত্মঅহংকারে;
চিৎকারে হিংসা বিদেষে নিস্তব্ধ নিভৃত ঘুমে;
আর শ্রীলতাহানীর শারীরিক শাস্তিতে,
আমি গিয়েছিলাম মৃত্যুতে;
সবই আছে ;
আছে অবিনশ্বর উপহার উপঢৌকন,
অরন্ধ কল্পনার মত;
যা মধুময় এক মায়া;
কিন্তুু নেই সত্য ভালোবাসা,
নেই তুমি ;
নেই জীবন্ত জীবন;
তুমি ছিলে আমার সেই পৃথিবীতে,
যেথায় ছিলো জীবন, যৌবন
বসন্ত প্লাবণ;
ছিলো অশ্রু জল,
উতলা উশৃংখল ঢেউয়ের আনন্দ।
মুক্ত আলোর মত ঝলকানো হাসি।
সমস্ত রাগিনীদের সুখ ;
একটা ছিলো জীবন,
বসন্ত সরুপ যৌবন ;
ছিলো প্রেম ছিলো মাধুবী মায়াবী কামউদ্বেগী নারী,
যা ছিলো জীবনের আশির্বাদ।
নারী নদীর মত বয়তো জীবনের ধারা,
মোহনায় মোহনায় করিত গতিশীল।
মিলায়তো সাগরে ;
সাগর তার বিশালতায় জাগায়তো জীবন,
রাখতো কোটি প্রাণের স্পন্দন ;
জান্নাতের মত সুন্দর,
চাঁদ তারা প্রজাপতির মতো সুসজ্জিত ;
আমি ফিরতে চাই,
আমি ফিরতে চাই জীবনে ;
আমি ফিরতে চাই তার জীবনের আশ্বিনে ;
আমি গিয়েছিলাম মৃত্যুে;
নিভৃত ঘুম রাত্রিতে ;