স্ত্রী - স্ত্রী হলো এমন একজন মানুষ
নিজের জীবন বিলিয়ে দেয় সমাজ,সংসার, পরিবার কে।
সমস্ত শক্তি দিয়ে সৃষ্টির বৈষম্য
বজায় রাখতে পারে যে ।
সে যে নারী, যার সুপ্ত বাসনা
সমাজ, সংসার পরিবার মঙ্গল কামনায়।
নিজের সর্বস্ব উজাড় করে
সর্বদাই সর্ব ক্ষেত্রে মঙ্গল চায় ।
নারী, যে নিজেকে সময়ের সাথে
সামঞ্জস্য বজায় রাখতে পারে।
পরিবর্তন নারির অন্য এক রূপ
তার সত্যতা সকলের অগোচরে ।
জীবনের প্রথমে পিতার কুঠি হলো
তার সর্ব সেষ্ঠো আশ্রয় ।
পিতা - মাতার পতি স্নেহ, আদর, ভালোবাসায়
ভরপুর সর্বদাই তার হৃদয় ।।
তার জীবনে আসল হিরো যে
তিনি হলেন তার পিতা ।
কোনো কিছুতে, কোনো ভাবে চায় না দিতে
এতো টুকু কষ্ট বা ব্যাথা ।
নিয়মের নির্মম পরিহাসে তাকে
নবীন কে করিতে হয় আপন ।
পিতা মাতা কে দূর করে
অন্যকে সমর্পিত মন ।
সংসার ত্যাগে নিজেকে বলি দিয়ে
পূর্ণতা করে অন্যের সংসারের ।
পিতার পরিবার কে দূর করে
দ্বিতীয় সংসারের নতুন করে ।
অন্যের সংসারের বোঝা মাথায় নিয়ে
পুনরায় সকলকে আপন করা ।
এ যেনো পর কে আপন করার
প্রতিযোগিতায় নিজেকে সামিল হওয়া ।
শুরু হয় কর্ম ব্যস্ততা, স্বামী ও তার
পরিবারের যত্ন নেওয়ার অভিনব কৌশল ।
যেখানে থাকে নিয়মে বাধা হাজার নীতি
ইচ্ছা করলে ও বেশি করতে নেই কোলাহল ।
নারীর জীবনে তৃতীয় অধ্যায়ে
একাধিক যন্ত্রণা আর যন্ত্রণা ।
দশ মাস দশ দিন পর নাড়ি ছিড়ে
সন্তান লাভে পায় সান্তনা ।
তাই তো আজ নারির অন্যতম
আর এক নাম হলো "মা" ।
এ জগদ সংসারে মায়ের মত
অমূল্য সম্পদ আর কিছুই হয় না ।
এর পর নারির জীবনে শেষ অধ্যায়ে
সকল কে খুশি ও সুন্দর দেখা ।
নারির জীবনে প্রতি ক্ষণে ক্ষণে
অন্যকে খুশি, আনন্দ, আর ভালো রাখা ।
তাই হে মহামানব বাসি তোমাদের কাছে
মোর একটাই মিনতি ।
তাদের পতি অন্যায় অবিচার দিও না হতে
কারন দগ্ধ আগুনে পুড়বে যে, সে কারোর মা,মেয়ে বা স্ত্রী ।।