বিকৃতি আর কদাকারের টক্সিক কিংবা অক্সিডাইজেসনের ফলে যে রক্ত ক্ষরন,
স্রোতের মত নেই তা আর,
শিরায় শিরায়,শাখা,পল্লবে আলোকরশ্মি হয়ে সালোকসংশ্লেষনের গতি পেয়েছে,তাই দ্রুততায় হচ্ছে পতন।
এ এক ফোটন কণিকারূপে বাইরে বেরোয় বটে কিন্তু ক্রিয়া ঘটায় লাভা কিংবা আগ্নেয় গিরির মত,
ক্রমেই ছড়িয়ে পড়ে তেজস্বীতা অপ্রতিরোধ্য ভাবে,আর জ্বালিয়ে দেয় কম্বাস্টিবল এমনকি ননকম্বাস্টিবলও যত।
এরা জ্বলিতে থাকে দিনের পর দিন কিংবা বছরের পর বছর নয়,
জ্বলে যুগ যুগান্তর,অনাদি অনন্তর হয়ে বিষবাস্পময়।
এর ক্ষয় হয়না, হয়না ধ্বংস ও বরং এরা পরিবর্ধিত ক্রমান্বয়ে,
আর এদের সৃষ্ট তাপে প্রভাবিত হয় চারিপাশের সব, শেষে ধ্বংসের দিকেই যায় এগিয়ে।
তাই এর বিনাশ সাধন হয়ে উঠেছে দুর্বোধ্য আর অজেয়,
তাই পৃথিবী ধ্বংসই কেবল এদের নিপাত নতুবা মস্তিস্কের নতুন জন্মে বিজয়।